বকেয়া বিলের বোঝা কমাতে আসছে বিদ্যুতের প্রি-পেইড মিটার
বকেয়া বিদ্যুত্ বিলের বোঝা কমাতে খুব শিগগিরই দেশের বড় শহরগুলোতে প্রি-পেইড মিটার চালু করা হচ্ছে। যথাসময়ে বিল পরিশোধ না করায় প্রতি বছর বকেয়া থেকে যাচ্ছে হাজার কোটি টাকা। বর্তমানে বিদ্যুত্ উন্নয়ন বোর্ডের বকেয়া বিদ্যুত্ বিলের পরিমাণ প্রায় সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকা। এর মধ্যে কেবল অবলুপ্ত ডেসার কাছে বকেয়া রয়েছে ২ হাজার ৮০৪ কোটি টাকা
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, সরকারের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ঠিক সময়ে বিল পরিশোধ না করায় প্রায় প্রতি বছরই একটা বড় অঙ্কের টাকা বকেয়া পড়ে যাচ্ছে। অন্যদিকে একশ্রেণীর গ্রাহকের মধ্যে যথাসময়ে বিদ্যুত্ বিল না দেয়ার প্রবণতা রয়েছে। এসব কারণে দিন দিন বকেয়ার বোঝা বেড়েই চলেছে। ফলে বকেয়া বিলের বোঝা কমাতে সরকার প্রথমে বড় শহরগুলোতে প্রি-পেইড মিটার চালু করতে যাচ্ছে, যা পরবর্তী সময়ে দেশের সব স্থানে চালু করা হবে। সূত্র জানায়,পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের নিয়ন্ত্রণাধীন ৭০টি পল্লী বিদ্যুত্ সমিতির হিসাবে দেখা যায়, চলতি বছরের মে ২০১০ পর্যন্ত বকেয়া বিলের পরিমাণ ছিল ৫৬০ কোটি ৯৩ লাখ টাকা। এর মধ্যে ৩২টি মন্ত্রণালয়ের অধীন সরকারি সংস্থার কাছে বকেয়া ২১ কোটি টাকা। ১৯টি মন্ত্রণালয়ের অধীন আধা সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের কাছে ৯ কোটি ৮৫ লাখ টাকা। এছাড়া বেসরকারি গ্রাহকের কাছে বকেয়া ৫৩০ কোটি ৮ লাখ টাকা। একই সময়ে ডিপিডিসির বকেয়া বিদ্যুত্ বিল ৫৪০ কোটি ৮ লাখ টাকা, ডেসকো এলাকায় ৩৯৬ কোটি ৯৮ লাখ টাকা। এর মধ্যে সরকারি খাতে বকেয়া রয়েছে ১৩ কোটি ৭২ লাখ টাকা, স্বায়ত্তশাসিত ও আধা সরকারি খাতে ২৭ কোটি টাকা এবং বেসরকারি খাতে ১১৫ কোটি ১৪ লাখ টাকা। সূত্র জানায়, সরকারের নেয়া উদ্যোগ অনুযায়ী বিদ্যুত্ বিল আদায়ে প্রি-প্রেইড মিটার চালু করা হলে বকেয়ার ঝামেলা থেকে রেহায় পাওয়া যাবে। এমনকি প্রি-পেইড মিটারের বদৌলতে বিদ্যুত্ বিভাগ গ্রাহকদের কাছ থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা অগ্রিম পাবে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, সরকারের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ঠিক সময়ে বিল পরিশোধ না করায় প্রায় প্রতি বছরই একটা বড় অঙ্কের টাকা বকেয়া পড়ে যাচ্ছে। অন্যদিকে একশ্রেণীর গ্রাহকের মধ্যে যথাসময়ে বিদ্যুত্ বিল না দেয়ার প্রবণতা রয়েছে। এসব কারণে দিন দিন বকেয়ার বোঝা বেড়েই চলেছে। ফলে বকেয়া বিলের বোঝা কমাতে সরকার প্রথমে বড় শহরগুলোতে প্রি-পেইড মিটার চালু করতে যাচ্ছে, যা পরবর্তী সময়ে দেশের সব স্থানে চালু করা হবে। সূত্র জানায়,পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের নিয়ন্ত্রণাধীন ৭০টি পল্লী বিদ্যুত্ সমিতির হিসাবে দেখা যায়, চলতি বছরের মে ২০১০ পর্যন্ত বকেয়া বিলের পরিমাণ ছিল ৫৬০ কোটি ৯৩ লাখ টাকা। এর মধ্যে ৩২টি মন্ত্রণালয়ের অধীন সরকারি সংস্থার কাছে বকেয়া ২১ কোটি টাকা। ১৯টি মন্ত্রণালয়ের অধীন আধা সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের কাছে ৯ কোটি ৮৫ লাখ টাকা। এছাড়া বেসরকারি গ্রাহকের কাছে বকেয়া ৫৩০ কোটি ৮ লাখ টাকা। একই সময়ে ডিপিডিসির বকেয়া বিদ্যুত্ বিল ৫৪০ কোটি ৮ লাখ টাকা, ডেসকো এলাকায় ৩৯৬ কোটি ৯৮ লাখ টাকা। এর মধ্যে সরকারি খাতে বকেয়া রয়েছে ১৩ কোটি ৭২ লাখ টাকা, স্বায়ত্তশাসিত ও আধা সরকারি খাতে ২৭ কোটি টাকা এবং বেসরকারি খাতে ১১৫ কোটি ১৪ লাখ টাকা। সূত্র জানায়, সরকারের নেয়া উদ্যোগ অনুযায়ী বিদ্যুত্ বিল আদায়ে প্রি-প্রেইড মিটার চালু করা হলে বকেয়ার ঝামেলা থেকে রেহায় পাওয়া যাবে। এমনকি প্রি-পেইড মিটারের বদৌলতে বিদ্যুত্ বিভাগ গ্রাহকদের কাছ থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা অগ্রিম পাবে।
No comments:
Post a Comment